Thursday, January 23, 2014

সাভার রানা প্লাজা ২৪ এপ্রিল ২০১৩ সকাল ৮:৪৫ এ সাভার বাসস্ট্যান্ডের পাশে রানা প্লাজা নামের একটি বহুতল ভবন ধসে পড়ে।[৮]ভবনের কয়েকটি তলা নিচে দেবে যায়। কিছু অংশ পাশের একটি ভবনের ওপর পড়ে। ১২ মে, ২০১৩ তারিখ পর্যন্ত ১,১২৬ জনের নিহত হবার তথ্য পাওয়া গেছে যা বিশ্বের ইতিহাসে ৩য় বৃহত্তমশিল্প দুর্ঘটনাহিসেবে বিবেচিত হয়েছে।[৩][৯][১০][১১][১২][১৩]এই ঘটনায় দুই হাজারেও বেশি মানুষ আহত হয়।[১৪]সাধারণ জনগণ, সেনাবাহিনী, পুলিশ, র‌্যাবও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধারকাজ চালায়। ভবনটিতে পোশাক কারখানা, একটি ব্যাংক এবং একাধিক অন্যান্য দোকান ছিল, সকালে ব্যস্ত সময়ে এই ধসের ঘটনাটি ঘটে।[৬][১০][১৫]ভবনটিতে ফাটল থাকার কারণে ভবন না ব্যবহারের সতর্কবার্তা থাকলেও তা উপেক্ষা করা হয়েছিল।[১১]এর মাত্র পাঁচ মাস আগে ঢাকা পোশাক কারখানায় একটিবড় অগ্নিকান্ডেরপর এই দুর্ঘটনাটি হয়, যেটি বাংলাদেশে ঘটা সবচেয়ে বড় ইন্ডাস্ট্রিয়াল দুর্ঘটনা।[১৬]এই ঘটনার ১৭ দিন পর ১০ মে ধ্বংসস্তূপ থেকে রেশমা নামের একমেয়েকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।


*.সাভারউপজেলাসাভারবাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা । এটি ঢাকা শহর হতে প্রায় ২৪ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত।সাভারমূলত"জাতীয়...১৪ কিলোবাইট (১,৮৬৭টি শব্দ) - ১৯:৪৭, ১৭ জানুয়ারি ২০১৪


পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারবাসোমপুর বিহারবাসোমপুর মহাবিহারবর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীনবৌদ্ধ বিহার।পালবংশেরদ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯সালে স্যারকানিংহামএই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন।১৯৮৫সালেইউনেস্কোএটিকেবিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানেরমর্যাদা দেয়।অবস্থান ও আয়তনপুন্ড্রবর্ধনের রাজধানীপুন্ড্রনগর(বর্তমান মহাস্থান) এবং অপর শহর কোটিবর্ষ (বর্তমান বানগড়)এর মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত ছিল সোমপুর মহাবিহার। এর ধ্বংসাবশেষটি বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজশাহীর অন্তর্গতনওগাঁ জেলারবাদলগাছি উপজেলারপাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। অপর দিকে জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে এর দূরত্ব পশ্চিমদিকে মাত্র ৫ কিমি। এর ভৌগোলিক অবস্থান ২৫°০´ উত্তর থেকে ২৫°১৫´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°৫০´ পূর্ব থেকে ৮৯°১০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত। গ্রামের মধ্যে প্রায় ০.১০বর্গ কিলোমিটার(১০হেক্টর) অঞ্চল জুড়ে এই পুরাকীর্তিটি অবস্থিত। প্রত্নতাত্ত্বিক এই নিদর্শনটির ভূমি পরিকল্পনা চতুর্ভূজ আকৃতির।[১]এটি বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের প্লাবনসমভূমিতে অবস্থিত,প্লাইস্টোসীন যুগেরবরেন্দ্র নামক অনুচ্চ এলাকার অন্তর্ভুক্ত। মাটিতে লৌহজাত পদার্থের উপস্থিতির কারণে মাটি লালচে। অবশ্য বর্তমানে এ মাটি অধিকাংশ স্থানে পললের নিচে ঢাকাপড়েছে। পার্শ্ববর্তী সমতল ভূমি থেকে প্রায় ৩০.৩০ মিটার উচুতে অবস্থিত পাহাড় সদৃশ স্থাপনা হিসেবে এটি টিকে রয়েছে। স্থানীয় লোকজন একে 'গোপাল চিতার পাহাড়' আখ্যায়িত করত। সেই থেকেই এর নাম হয়েছে পাহাড়পুর, যদিও এর প্রকৃত নাম সোমপুর বিহার।


পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারবাসোমপুর বিহারবাসোমপুর মহাবিহারবর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীনবৌদ্ধ বিহার।পালবংশেরদ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯সালে স্যারকানিংহামএই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন।১৯৮৫সালেইউনেস্কোএটিকেবিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানেরমর্যাদা দেয়।অবস্থান ও আয়তনপুন্ড্রবর্ধনের রাজধানীপুন্ড্রনগর(বর্তমান মহাস্থান) এবং অপর শহর কোটিবর্ষ (বর্তমান বানগড়)এর মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত ছিল সোমপুর মহাবিহার। এর ধ্বংসাবশেষটি বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজশাহীর অন্তর্গতনওগাঁ জেলারবাদলগাছি উপজেলারপাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। অপর দিকে জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে এর দূরত্ব পশ্চিমদিকে মাত্র ৫ কিমি। এর ভৌগোলিক অবস্থান ২৫°০´ উত্তর থেকে ২৫°১৫´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°৫০´ পূর্ব থেকে ৮৯°১০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত। গ্রামের মধ্যে প্রায় ০.১০বর্গ কিলোমিটার(১০হেক্টর) অঞ্চল জুড়ে এই পুরাকীর্তিটি অবস্থিত। প্রত্নতাত্ত্বিক এই নিদর্শনটির ভূমি পরিকল্পনা চতুর্ভূজ আকৃতির।[১]এটি বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের প্লাবনসমভূমিতে অবস্থিত,প্লাইস্টোসীন যুগেরবরেন্দ্র নামক অনুচ্চ এলাকার অন্তর্ভুক্ত। মাটিতে লৌহজাত পদার্থের উপস্থিতির কারণে মাটি লালচে। অবশ্য বর্তমানে এ মাটি অধিকাংশ স্থানে পললের নিচে ঢাকাপড়েছে। পার্শ্ববর্তী সমতল ভূমি থেকে প্রায় ৩০.৩০ মিটার উচুতে অবস্থিত পাহাড় সদৃশ স্থাপনা হিসেবে এটি টিকে রয়েছে। স্থানীয় লোকজন একে 'গোপাল চিতার পাহাড়' আখ্যায়িত করত। সেই থেকেই এর নাম হয়েছে পাহাড়পুর, যদিও এর প্রকৃত নাম সোমপুর বিহার।